একদল জাপানি চিকিৎসক নিশ্চিত করেছেন যে কয়েকটি স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানে গরম পানি কার্যকরঃ

গরম পানি পানের ১০টি উপকারিতা

>> মাইগ্রেন

>> উচ্চ রক্তচাপ

>> নিম্ন রক্তচাপ

>> জয়েন্ট এর ব্যথা

>> হঠাৎ হৃৎস্পন্দন বৃদ্ধি এবং হ্রাস

>> কোলেস্টেরলের মাত্রা

>> কাশি

>> শারীরিক অস্বস্তি

>> গাটের ব্যথা

>> হাঁপানি

>> কাশি

>> শিরায় বাধা

>> জরায়ু ও মূত্র সম্পর্কিত রোগ

>> পেটের সমস্যা

>> ক্ষুধার সমস্যা

>> মাথা ব্যথা

কীভাবে গরম পানি পান করবেন?

নিয়মিত রাত ১০-১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে প্রায় ২ গ্লাস গরম পানি পান করতে হবে, প্রথম দিকে ২ গ্লাস পানি পান করতে সক্ষম নাও হতে পারেন তবে আস্তে আস্তে এটি করতে পারবেন।

 

বিঃদ্রঃ: গরম পানি পান করার পরে ৪৫ মিনিট কোনো কিছুই খাওয়া যাবে না

গরম পানি থেরাপি যুক্তি সঙ্গত সময়ের মধ্যে যে সমস্ত স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির সমাধান করবে, নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো : –

৩০ দিনের মধ্যে ডায়াবেটিস

৩০ দিনের মধ্যে রক্তচাপ

১০ দিনের মধ্যে পেটের সমস্যা

০৯ মাসের মধ্যে সমস্ত ধরণের ক্যান্সার

০৬ মাসের মধ্যে শিরার বাধার সমস্যা

১০ দিনের মধ্যে ক্ষুধা জাতীয় সমস্যা

১০ দিনের মধ্যে জরায়ু এবং এর সম্পর্কিত রোগগুলি

১০ দিনের মধ্যে নাক, কান এবং গলার সমস্যা

১৫ দিনের মধ্যে মহিলাদের সমস্যা

৩০ দিনের মধ্যে হৃদরোগ জাতীয় সমস্যা

০৩ দিনর মধ্যে মাথা ব্যাথা / মাইগ্রেন সমস্যা

০৪ মাসের মধ্যে কোলেস্টেরল সমস্যা

০৯ মাসের মধ্যে মৃগী এবং পক্ষাঘাত সমস্যা

০৪ মাসের মধ্যে হাঁপানি সমস্যা

১. ঠান্ডা পানি পান করা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে! যদি অল্প বয়সে না করে, তবে এটি বৃদ্ধ বয়সে ক্ষতি করবেই।

২. ঠান্ডা পানি হার্টের ৪টি শিরা বন্ধ করে দেয় এবং হার্ট অ্যাটাকের কারণ হয়। হার্ট অ্যাটাকের মূল কারণ হ’ল কোল্ড ড্রিঙ্কস।

৩. এটি লিভারেও সমস্যা তৈরি করে। এটি লিভারের সাথে ফ্যাট আটকে রাখে। লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের অপেক্ষায় থাকা বেশিরভাগ মানুষ ঠান্ডা পানি পান করার কারণে এর শিকার হয়েছেন।

৪. ঠান্ডা পানি পেটের অভ্যন্তরীণ দেয়ালকে প্রভাবিত করে। এটি বৃহত অন্ত্রকে প্রভাবিত করে এবং ফলস্বরূপ ক্যান্সারে রুপ নেয়।

তাই আসুন অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান না করে পরিমিত গরম পানি পান করার অভ্যাস করি।